জীবন বিনিময়– গোলাম মোস্তফা
১. কবিতার মূলভাব (Summary)
‘জীবন বিনিময়’ কবিতাটি মুঘল ইতিহাসের একটি জনপ্রিয় কাহিনির ওপর ভিত্তি করে রচিত। সম্রাট বাবরের পুত্র হুমায়ুন যখন কঠিন রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুশয্যায়, তখন দেশের সেরা চিকিৎসকরাও হাল ছেড়ে দেন। এমতাবস্থায় বাবর ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করেন পুত্রের জীবনের বিনিময়ে নিজের জীবন উৎসর্গ করার। তিনি বিশ্বাস করতেন, পৃথিবীর সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ বিসর্জন দিলে ঈশ্বর সন্তুষ্ট হন। বাবরের কাছে নিজের প্রাণের চেয়ে প্রিয় আর কিছুই ছিল না। তিনি জয়নামাজে বসে আল্লাহর কাছে কেঁদে কেঁদে ছেলের রোগমুক্তি কামনা করেন এবং নিজের আয়ু ছেলেকে দেওয়ার প্রার্থনা করেন। অলৌকিকভাবে হুমায়ুন ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে ওঠেন এবং সম্রাট বাবর মৃত্যুবরণ করেন। এই কবিতায় সন্তানের প্রতি পিতার অকৃত্রিম ভালোবাসা ও ত্যাগের মহিমা প্রকাশ পেয়েছে।
২. কবি পরিচিতি
- নাম: গোলাম মোস্তফা।
- জন্ম: ১৮৯৭ খ্রিষ্টাব্দে (যশোর জেলার ঝিনাইদহ মহকুমার মনোহরপুর গ্রামে)।
- পেশা: তিনি দীর্ঘকাল শিক্ষকতা পেশায় নিয়োজিত ছিলেন।
- সাহিত্যের বৈশিষ্ট্য: তাঁর কাব্যে ইসলামি ঐতিহ্য, প্রেম ও মানবতার বাণী ছন্দময় ভাষায় প্রকাশ পেয়েছে। তিনি ছিলেন ছন্দসচেতন কবি।
- উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ: রক্তরাগ, খোশরোজ, সাহারা, বুলবুলিস্তান, বনি আদম।
- জীবনীগ্রন্থ: বিশ্বনবী (জনপ্রিয় গদ্যগ্রন্থ)।
- মৃত্যু: ১৩ই অক্টোবর, ১৯৬৪ খ্রিষ্টাব্দে।
৩. গুরুত্বপূর্ণ তথ্যকণিকা (Quick Facts)
- কবিতার প্রেক্ষাপট: মুঘল সম্রাট বাবর ও তাঁর পুত্র হুমায়ুন।
- স্থান: ভারতের আগ্রার দুর্গ বা প্রাসাদ।
- বাবরের প্রার্থনা: পুত্রের জীবনের বিনিময়ে নিজের জীবন দান।
- মূল্যবান সম্পদ: অনেকে কোহিনূর হীরা বা ধন-সম্পদ ত্যাগের কথা বললেও বাবর নিজের ‘প্রাণ’ বা জীবনকেই শ্রেষ্ঠ সম্পদ মনে করেছেন।
- প্রদক্ষিণ: বাবর হুমায়ুনের রোগশয্যা চারবার প্রদক্ষিণ করেছিলেন।
- ফলাফল: হুমায়ুন সুস্থ হলেন, বাবর মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন।
৪. জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর (ক-বিভাগ)
- ১. ‘জীবন বিনিময়’ কবিতার রচয়িতা কে?
উ: কবি গোলাম মোস্তফা। - ২. সম্রাট বাবরের পুত্রের নাম কী?
উ: হুমায়ুন। - ৩. বাবর কোথায় বসে প্রার্থনা করেছিলেন?
উ: মুমূর্ষু পুত্রের শয্যাপাশে বা জয়নামাজে বসে। - ৪. বাবর কার কাছে প্রার্থনা করেছিলেন?
উ: মহান আল্লাহর কাছে। - ৫. ‘জীবন বিনিময়’ কবিতায় কোন শহরের উল্লেখ আছে?
উ: আগ্রা। - ৬. বাবর কী দান করতে চাইলেন?
উ: নিজের জীবন বা প্রাণ। - ৭. ‘শাহজাদা’ শব্দের অর্থ কী?
উ: রাজার ছেলে বা রাজপুত্র। - ৮. বাবর কয়বার শয্যা প্রদক্ষিণ করেছিলেন?
উ: চারবার। - ৯. কবি গোলাম মোস্তফা কত সালে মৃত্যুবরণ করেন?
উ: ১৯৬৪ সালে। - ১০. ‘মৃত্যু-পাথার’ শব্দের অর্থ কী?
উ: মৃত্যু রূপ সমুদ্র বা চরম সংকটময় অবস্থা।
৫. সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর (CQ)
বিধবা সকিনা বিবির একমাত্র অবলম্বন তার ছেলে রাজু। হঠাৎ রাজু টাইফয়েডে আক্রান্ত হয়ে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে। গ্রামের ডাক্তার জবাব দিয়ে দিয়েছেন। সকিনা বিবি পাগলের মতো ছেলের শিয়রে বসে থাকেন। তার হাতে টাকা নেই যে বড় ডাক্তার দেখাবেন। শেষমেশ তিনি মহান আল্লাহর দরবারে হাত তুলে বলেন, “হে আল্লাহ, আমার এতিম ছেলেটার কিছু হলে আমি বাঁচব না। আমার হায়াত তুমি ওরে দিয়ে দাও, তবুও আমার মানিকরে তুমি ফিরাইয়া দাও।”
- ক. ‘জীবন বিনিময়’ কবিতায় উল্লিখিত উদ্যানটির নাম কী?
- খ. ‘মৃত্যু-পাথার’ বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?
- গ. উদ্দীপকের সকিনা বিবির আচরণের সাথে ‘জীবন বিনিময়’ কবিতার সম্রাট বাবরের সাদৃশ্য ব্যাখ্যা করো।
- ঘ. “উদ্দীপক ও ‘জীবন বিনিময়’ কবিতা—উভয়ই সন্তানের জন্য পিতামাতার আত্মত্যাগের এক শাশ্বত দলিল।”— মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করো।
✅ ১নং সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
‘জীবন বিনিময়’ কবিতায় উল্লিখিত উদ্যানটির নাম— চার-বাগ।
‘মৃত্যু-পাথার’ বলতে কবি মৃত্যুরূপ সমুদ্র বা চরম সংকটময় মুহূর্তকে বুঝিয়েছেন। সম্রাট বাবরের পুত্র হুমায়ুন যখন কঠিন রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুশয্যায়, তখন তার বাঁচার আশা প্রায় ছিল না বললেই চলে। সমুদ্রের মাঝখানে পড়লে মানুষ যেমন কূল-কিনারা পায় না, তেমনি হুমায়ুনের অবস্থাও ছিল আশঙ্কাজনক। এই জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণ বা সংকটময় অবস্থাকেই কবি ‘মৃত্যু-পাথার’ বলেছেন।
উদ্দীপকের সকিনা বিবির আচরণের সাথে ‘জীবন বিনিময়’ কবিতার সম্রাট বাবরের আচরণের সাদৃশ্য হলো— উভয়েই সন্তানের সুস্থতার জন্য নিজের জীবন বা আয়ু উৎসর্গ করতে প্রস্তুত।
কবিতায় সম্রাট বাবর তাঁর পুত্র হুমায়ুনকে বাঁচানোর জন্য আল্লাহর কাছে নিজের প্রাণ বিনিময়ের প্রার্থনা করেছিলেন। তিনি বিশ্বাস করতেন, তাঁর জীবনের বিনিময়ে যদি পুত্রের জীবন রক্ষা পায়, তবে সেটাই হবে শ্রেষ্ঠ কাজ। উদ্দীপকের সকিনা বিবিও একই কাজ করেছেন। ডাক্তার জবাব দেওয়ার পর তিনি নিরুপায় হয়ে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করেছেন, যেন তাঁর হায়াত (আয়ু) সন্তান রাজুকে দেওয়া হয়। বাবর ছিলেন সম্রাট আর সকিনা বিবি দরিদ্র বিধবা—কিন্তু সন্তানের প্রতি ভালোবাসার জায়গায় তাঁরা এক বিন্দুতে মিলে গেছেন। উভয়ের প্রার্থনার ভাষা ও আকুতি একই রকম।
“উদ্দীপক ও ‘জীবন বিনিময়’ কবিতা—উভয়ই সন্তানের জন্য পিতামাতার আত্মত্যাগের এক শাশ্বত দলিল।”— মন্তব্যটি যথার্থ।
পৃথিবীতে সন্তানের জন্য পিতামাতার ভালোবাসার কোনো তুলনা হয় না। ‘জীবন বিনিময়’ কবিতায় আমরা দেখি, একজন শক্তিশালী মুঘল সম্রাট হয়েও বাবর সন্তানের অসুস্থতায় কতটা অসহায়। তিনি রাজপ্রাসাদ, ধন-সম্পদ বা কোহিনূর হীরা দান করার কথা না ভেবে, নিজের সবচেয়ে মূল্যবান ‘প্রাণ’ দান করার সিদ্ধান্ত নেন। এটি বাৎসল্য বা পিতৃস্নেহের এক চরম পরাকাষ্ঠা।
অন্যদিকে, উদ্দীপকে সকিনা বিবি একজন দরিদ্র মা। তাঁর সামর্থ্য নেই চিকিৎসা করানোর, কিন্তু তাঁর আছে অফুরন্ত মাতৃস্নেহ। তিনিও সন্তানের জন্য নিজের জীবন বিসর্জন দিতে কুণ্ঠাবোধ করেননি। কবিতার বাবর এবং উদ্দীপকের সকিনা বিবি—দুজনেই প্রমাণ করেছেন যে, সন্তানের জীবনের মূল্য পিতামাতার কাছে নিজের জীবনের চেয়েও বেশি। স্থান, কাল, পাত্র বা সামাজিক অবস্থান ভিন্ন হলেও সন্তানের জন্য পিতামাতার ত্যাগের মানসিকতা চিরন্তন ও শাশ্বত। উদ্দীপক এবং কবিতা উভয়ই এই সত্যকে ধারণ করেছে।
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে দেশের জন্য লাখো মানুষ প্রাণ দিয়েছে। কিন্তু এমন অনেক ঘটনা আছে যেখানে একজন সহযোদ্ধা বন্ধুকে বাঁচানোর জন্য নিজের বুক পেতে দিয়েছেন শত্রুর বুলেটের সামনে। তারা জানতেন, নিজে মরে গিয়ে যদি বন্ধুকে বা দেশমাতৃকাকে বাঁচানো যায়, তবে সেই মৃত্যুই সার্থক। স্বার্থপরের মতো নিজের প্রাণ বাঁচানোকে তারা ঘৃণা করতেন। তাদের এই আত্মদান আজও ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা আছে।
- ক. মুমূর্ষু হুমায়ুনকে দেখে কে কেঁদে আকুল হলেন?
- খ. ‘এনেছি আপন প্রাণ’— বাবর কেন এ কথা বললেন?
- গ. উদ্দীপকের আত্মত্যাগী যোদ্ধাদের সাথে ‘জীবন বিনিময়’ কবিতার বাবরের চেতনার তুলনা করো।
- ঘ. “প্রেক্ষাপট ভিন্ন হলেও ত্যাগের মহিমায় উদ্দীপক ও কবিতা একই সূত্রে গাঁথা।”— উক্তিটির যথার্থতা নিরূপণ করো।
✅ ২নং সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
মুমূর্ষু হুমায়ুনকে দেখে সম্রাট বাবর কেঁদে আকুল হলেন।
পুত্র হুমায়ুনের জীবনের বিনিময়ে নিজের জীবন উৎসর্গ করার সংকল্প থেকেই বাবর বলেছেন, ‘এনেছি আপন প্রাণ’। হুমায়ুনকে বাঁচানোর জন্য ডাক্তার-কবিরাজ ব্যর্থ হওয়ার পর, দরবেশের পরামর্শে বাবর তাঁর সবচেয়ে প্রিয় বস্তু দান করার সিদ্ধান্ত নেন। বাবরের কাছে নিজের প্রাণের চেয়ে প্রিয় আর কিছুই ছিল না। তাই তিনি আল্লাহর দরবারে ফরিয়াদ জানান যে, তিনি ছেলের জীবনের বিনিময়ে নিজের প্রাণ দিতে এসেছেন।
উদ্দীপকের আত্মত্যাগী যোদ্ধাদের সাথে ‘জীবন বিনিময়’ কবিতার বাবরের চেতনার তুলনা করলে দেখা যায়— উভয়েই অন্যের মঙ্গলের জন্য নিজের প্রাণ বিসর্জন দিতে প্রস্তুত।
‘জীবন বিনিময়’ কবিতায় সম্রাট বাবর তাঁর পুত্রকে বাঁচানোর জন্য স্বেচ্ছায় মৃত্যুকে বরণ করে নিতে চেয়েছেন। এটি ছিল বাৎসল্য প্রেম থেকে উৎসারিত ত্যাগ। তিনি ব্যক্তিগত স্বার্থ বা নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ করে পুত্রের জীবন ভিক্ষা চেয়েছেন।
অন্যদিকে, উদ্দীপকের মুক্তিযোদ্ধারা বন্ধু বা দেশের জন্য নিজের বুক পেতে দিয়েছেন। তাদের এই ত্যাগ দেশপ্রেম ও সহমর্মিতা থেকে উৎসারিত। বাবরের ত্যাগ ছিল পারিবারিক ও ব্যক্তিগত আবেগের জায়গায়, আর যোদ্ধাদের ত্যাগ ছিল দেশ ও সহযোদ্ধার প্রতি। কিন্তু ত্যাগের ধরণ একই—উভয় ক্ষেত্রেই ‘জীবন’ বা ‘প্রাণ’ উৎসর্গ করা হয়েছে।
“প্রেক্ষাপট ভিন্ন হলেও ত্যাগের মহিমায় উদ্দীপক ও কবিতা একই সূত্রে গাঁথা।”— উক্তিটি সম্পূর্ণ যথার্থ।
‘জীবন বিনিময়’ কবিতার প্রেক্ষাপট হলো মুঘল ইতিহাস ও পারিবারিক সংকট। এখানে পিতা ও পুত্রের সম্পর্কের গভীরতা এবং পিতার আত্মত্যাগের কাহিনি বর্ণিত হয়েছে। বাবর একজন পিতা হিসেবে সন্তানের জন্য জীবন দিয়েছেন। এটি বাৎসল্য রসের প্রকাশ।
অপরদিকে, উদ্দীপকের প্রেক্ষাপট হলো ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ। এখানে প্রকাশ পেয়েছে দেশপ্রেম এবং সহযোদ্ধার প্রতি ভালোবাসা।
আপাতদৃষ্টিতে মনে হতে পারে দুটি ঘটনা ভিন্ন। একটিতে আছে পারিবারিক ভালোবাসা, অন্যটিতে দেশপ্রেম। কিন্তু গভীর দৃষ্টিতে দেখলে বোঝা যায়, উভয় ঘটনার মূল ভিত্তি হলো ‘ত্যাগ’ বা ‘বিসর্জন’। বাবর যেমন নিজের জীবন দিয়ে ছেলের জীবন কিনেছেন, মুক্তিযোদ্ধারাও নিজের রক্ত দিয়ে দেশের স্বাধীনতা বা বন্ধুর জীবন রক্ষা করেছেন। ত্যাগের মহিমায় এবং নিঃস্বার্থ ভালোবাসার মানদণ্ডে বিচার করলে এই দুটি ঘটনাই এক ও অভিন্ন সূত্রে গাঁথা।
৬. সেরা ২০টি বহুনির্বাচনি প্রশ্ন (MCQ)
খ) জসীমউদ্দীন
গ) গোলাম মোস্তফা
ঘ) ফররুখ আহমদ
খ) ভারত (মুঘল সাম্রাজ্য)
গ) তুরস্ক
ঘ) আফগানিস্তান
খ) জাহাঙ্গীর
গ) হুমায়ুন
ঘ) শাহজাহান
খ) কঠিন জ্বর/অজ্ঞাত রোগ
গ) বসন্ত
ঘ) ম্যালেরিয়া
খ) রাজ্যের নিরাপত্তা
গ) নিজের জীবনের বিনিময়ে পুত্রের জীবন
ঘ) অমরত্ব
খ) লাহোর
গ) আগ্রা
ঘ) কলকাতা
খ) বিশ্বনবী
গ) সাহারা
ঘ) বনি আদম
খ) মুঘল সাম্রাজ্যকে
গ) নিজের পরিবারকে
ঘ) বেহেশতকে
খ) প্রথা অনুযায়ী
গ) আল্লাহর কাছে প্রার্থনার অংশ হিসেবে
ঘ) মানসিক অস্থিরতায়
খ) একটি রাজ্য
গ) বাবরের তরবারি
ঘ) একটি ফুলের নাম
খ) হুমায়ুন
গ) উজির
ঘ) ডাক্তার
খ) বাৎসল্য বা পিতৃস্নেহ
গ) প্রকৃতির রূপ
ঘ) বীরত্বের কাহিনি
খ) ইসলামি ঐতিহ্য ও স্বাতন্ত্র্যবোধ
গ) বিদ্রোহ
ঘ) হতাশা
খ) হুমায়ুন সুস্থ হওয়ার পর
গ) প্রার্থনারত অবস্থায়
ঘ) বার্ধক্যজনিত কারণে
খ) মন
গ) জীবন
ঘ) শক্তি
খ) হুমায়ুন ও বাবরের দিকে
গ) চিকিৎসকদের দিকে
ঘ) যুদ্ধের দিকে
খ) আর্তনাদপূর্ণ ও করুণ
গ) রাগান্বিত
ঘ) উদাসীন
খ) শাসনমূলক
গ) ত্যাগের ও ভালোবাসার
ঘ) সাধারণ
খ) রোগ নির্ণয় করতে না পারায়
গ) বাবর রেগে ছিলেন বলে
ঘ) তারা ক্লান্ত ছিলেন
খ) সন্তানের জন্য মা-বাবার অকৃত্রিম ত্যাগ
গ) কুসংস্কার বিশ্বাস করা
ঘ) সাম্রাজ্য বিস্তার করা
