সপ্তম শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান অধ্যায় সামাজিক মূল্যবোধ ও রীতিনীতি সমাধান - Class Seven History and Social Science Chapter Social Values ​​and Customs Solutions

Mohammad Rashed
0

সামাজিক মূল্যবোধ ও রীতিনীতি

সপ্তম শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান অধ্যায় সামাজিক মূল্যবোধ ও রীতিনীতি - Class Seven History and Social Science Chapter Social Values ​​and Customs


বন্ধুরা এসো আমরা প্রথমেই এ অধ্যায়ের শ্রেণিভিত্তিক যোগ্যতার জন্য সামগ্রিক কার্যাবলির  ধারণা  সম্পর্কে জেনে নিই, যা মূল্যায়ন প্রস্তুতিকে আরও সহজ করবে।

এ অধ্যায় পাঠ শেষে শিক্ষার্থীরা-

• সামাজিক মূল্যবোধ ও রীতিনীতির ধারণার সঙ্গে পরিচিত হবে।

• সামাজিক মূল্যবোধ এবং রীতিনীতিগুলো যে মানুষের সামাজিক কাঠামোর মধ্যেই তৈরি হয় আবার সামাজিক কাঠামোকে নিয়ন্ত্রণ করে; সেইসঙ্গে সামাজিক কাঠামোও যে সামাজিক মূল্যবোধ ও রীতিনীতিকে প্রভাবিত করে তা হৃদয়ঙ্গম করতে পারবে।

• সামাজিক মূল্যবোধ এবং রীতিনীতিগুলো ধীরে ধীরে বদলায়, আবার এগুলোর বদল সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিতে পারে না, যখন মানুষের ওপর চাপ তৈরি করে তখন চাপ সৃষ্টিকারী গোষ্ঠী (Pressure group) সেখানে দ্রুত পরিবর্তন আনতে ভূমিকা রাখে- বিষয়গুলো অনুভব করতে পারবে।

■ ছকটিতে উদাহরণ হিসেবে একটি সামাজিক নিয়মের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। আমরা যতগুলো খুঁজে পাব সবগুলো এই তালিকায় যোগ করব আর প্রশ্ন করে উত্তরও জেনে নেব। আমরা আরও বেশি ঘর এঁকে যতগুলো স সামাজিক নিয়ম এই তালিকায় যুক্ত করব। 

সমাধান নির্দেশিকা :

ক্রম

সামাজিক নিয়মের তালিকা

নিয়ম পালনের কথা কে বলে দিয়েছে?/ কোথা থেকে জেনেছেন?

এই নিয়ম না করলে কী হতে পারে?

01

বড়দের শ্রদ্ধা করা

বাবা-মা, বয়স্ক আত্মীয় স্বজন

সবাই অপছন্দ করবে। অভদ্র বলবে।

02

শ্রেণি শিক্ষকের সম্মানে দাঁড়ানো

বাবা-মা, বড় আপু ও বড় ভাইয়া

শিক্ষককে অসম্মান করা হবে।

03

বাসে বা অন্য জায়গায় বড়দের জন্য বসার স্থান ছেড়ে দেওয়া

বাবা-মা, শিক্ষক, গুরুজন

সবাই অভদ্র বলবে।

04

শিক্ষকদের দেখলে সাইকেল থেকে নেমে শ্রদ্ধা দেখানো

বাবা-মা, শিক্ষক, বড় ভাই-বোন

শিক্ষক অখুশি হাতে পারে।

05

ছোটদের আদর – স্নেহ করা

বাবা-মা, আত্মীয়স্বজন

আমাকে নির্দয় ভাববে। সকলে অপছন্দ করবে।

06

আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে গেলে ছোটদের জন্য উপহার নিয়ে যাওয়া।

আত্মীয়স্বজন, গুরুজন

সকলে অখুশি হবে ও নিচু মনমানসিকতা সম্পন্ন বলে মনে করবে।

07

মোবাইলে আস্তে কথা বলা

বাবা-মা, ভাই-বোন

লোকজন অসভ্য ভাববে।

08

সামাজিক অনুষ্ঠানে সকলকে দাওয়াত দেওয়া

আত্মীয়স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশী

অসামাজিক বলে বিবেচনা করবে।

09

কেউ কিছু দিলে সেটা ডান হাতে গ্রহণ করা

বাবা-মা, শিক্ষক

লোকে অভদ্র ভাববে।

10

কেউ কোনো সাহায্য চাইলে সাহায্য করা

বাবা-মা, শিক্ষক, পাড়া-প্রতিবেশী

অসামাজিক মনে করবে।

11

পরিবেশ অনুযায়ী রুচিসম্মত পোশাক পরিধান করা

প্রতিবেশী, আত্মীয়স্বজন, বাবা-মা, গুরুজন

কেউ পছন্দ করবে না। সকলে অভদ্র বলবে।

■ নিজেরা দেখে নিই, যাদের কাছে জিজ্ঞেস করে তালিকাটি তৈরি করছি 

সমাধান নির্দেশিকা :

•তারা নিজেরা এসব নিয়ম-কানুনের বিষয়ে কী মনে করেন? 

   উত্তর : তারা এসব নিয়ম-কানুনকে সামাজিক রীতিনীতি বা সংস্কার বলে মনে করেন।

• তারা কোথা থেকে নিয়মগুলো পেয়েছেন? 

    উত্তর : তারা সমাজ, পরিবার থেকে এসব নিয়মকানুনগুলো পেয়েছেন ।

• এসব নিয়ম না মানলে কী হয়?

উত্তর : এসব নিয়ম মানা না মানার কেনো বাধ্যবাধ্যকতা নেই। কিন্তু কেউ না মানলে সমাজের মানুষ তাকে অপছন্দ করে।

■ দলে বিভক্ত হয়ে নিচের ছক ব্যবহার করে তাদের চিন্তাগুলো সাজিয়ে সবার সামনে উপস্থাপন করি। 

সমাধান নির্দেশিকা :

■ চলো আমরা পরিবারে ও সমাজে ভালো কাজ হিসেবে মনে করা হয়- করার পেছনে যে নীতিগুলো থাকে সেগুলো খুঁজে বের করি।

সমাধান নির্দেশিকা :

ক্রম

সমাজস্বীকৃত ভালো কাজের নমুনা

নীতি

01

বয়স্ক ব্যক্তিকে রাস্তা পার হতে সাহায্য করা।

পরোপকার

02

অন্যের মতামত মেনে নিতে না পারলেও শ্রদ্ধাসহ শোনা

পরমতসহিষ্ণুতা

03

অনের জিনিস অনুমতি ছাড়া না নেওয়া

আত্মসংযম

04

বাড়িতে পোষা পাখি প্রাণিদের প্রতি সদয় হওয়া।

সহানুভূতি।

05

রাস্তার পেশাজীবীদের সাধ্যমতো সাহায্য করা

সহানুভূতি, সহযোগিতা।

06

সময়মতো পড়াশোনা করা বাড়ির কাজে সাহায্য করা।

সময়ানুবর্তিতা।

07

সমাজে প্রচলিত রীতিনীতিগুলো মেনে চলা।

নিয়মানুবর্তিতা।

08

সমাজের প্রতি দায়িত্ব কর্তব্যগুলো যথাযথ পালন করা।

কর্তব্যপরায়ণতা

 ভিন্নদেশের প্রবাদ বাক্য

সমাধান নির্দেশিকা :

প্রবাদ বাক্য

মূল্যবোধ

সংকটের সময় বুদ্ধিমানরা সাঁকো তৈরি করে আর বোকারা বানায় দেওয়াল।

পারস্পরিক সহযোগিতা

তুমি যা করো তা যদি কাউকে জানতে দিতে না চাও, তবে সে কাজ কখনও করো না।

একাত্মতা

দশে মিলে করি কাজ, হারি জিতি নাহি লাজ।

সততা

সময়ের এক ফোঁড়, অসময়ের দশ ফোঁড়।

সময়ানুবর্তিতা

যে ফুল উপহার দেয় তার হাতে কিছুটা সুগন্ধ লেগে থাকে।

শ্রমের মর্যাদা

যে সহে সে রহে।

একাগ্রতা

দশের লাঠি একের বোঝা।

একাত্মতা


■  চলো, আমরা খুঁজে দেখি এই গল্পের মধ্যে কী কী রীতিনীতি আর কী কী মূল্যবোধ খুঁজে পাই।

সমাধান নির্দেশিকা : 

রীতিনীতি

মূল্যবোধ

বড়দের পায়ে হাত দিয়ে সালাম করা।

আশীর্বাদ প্রদান

শিক্ষকদের সালাম দেওয়া।

শ্রদ্ধা

ছোটদের ভালো কাজে উপহার প্রদান

ছোটদের স্নেহ করা

সকলের জন্য সৃষ্টিকর্তার কাছে দোয়া করা।

পারস্পরিক সহযোগিতা

ডান পা দিয়ে বাহিরে বের হওয়া

সম্প্রীতি

 

পরমতসহিষ্ণুতা

ছকের বামদিকে আমরা আমাদের নির্বাচন নিয়ে লিখব আর ডানদিকে লিখব জাতীয় নির্বাচনের কথা। আর যে বিষয়টি দুই নির্বাচনেই এক রকম সেটি বসাব মাঝখানে। এ রকম হুককে 'ভেন রেখাচিত্র' বলে। 

সমাধান নির্দেশিকা :

■ দলগতভাবে নিচের ছক ব্যবহার করে সারা বছর কী কাজ করবে তার পরিকল্পনা চূড়ান্ত করল।

সমাধান নির্দেশিকা':

ক্রম

কাজের বিবরণ

দায়িত্বশীল ব্যক্তি

এলাকায় যাদের সহযোগিতা পাওয়া যেতে পারে

কোন এলাকায় কাজটি করা হবে

সময়কাল

01

বন্য প্রাণীদের আবাস খাবারের প্রাকৃতিক উৎস নিশ্চিত করার জন্য গাছ লাগানো

প্রধান শিক্ষক

স্থানীয় প্রশাসনের সদস্য

স্কুলের দক্ষিণ পূর্ব পাশের এলাকাগুলোতে

সেপ্টেম্বর-অক্টোবর

02

বাড়ির বাড়তি খাবার পথের প্রাণীদের দেওয়ার জন্য প্রতিটি বাড়ির সামনে একটি করে  পানির পাত্র খাবারের পাত্র রাখা

স্কুলের পরিচ্ছন্নতা কর্মী

স্থানীয় প্রশাসনের সদস্য

স্কুলের আশপাশের সব এলাকায়

সারাবছর

03

শিশু অসুস্থ প্রাণীদের জন্য সাময়িক আশ্রয়ের ব্যবস্থা করা।

ক্লাবের সভাপতি শ্রেণিশিক্ষক

স্থানীয় প্রশাসনের সদস্য

স্কুলের আশপাশের সব এলাকায়

সারাবছর

04

পশু চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলে বিনা খরচে / স্বল্প খরচে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা।

স্কুলের সভাপতি

স্থানীয় প্রশাসনের সদস্য

স্কুলের আশপাশের সব এলাকায়

জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি

05

পথের প্রাণীদের প্রতি মানুষের বিদ্বেষ দূর করতে খাঁচার পাখিকে অবমুক্ত করতে জনসচেতনতামূলক পোস্টার তৈরি করা।

ক্লাবের সভাপতি

ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ববান ব্যক্তি।

স্কুলের আশপাশের সব এলাকায়

নভেম্বর-ডিসেম্বর

06

খাঁচার পাখি যারা বিক্রি করে তাদের এই কাজ থেকে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করা।

স্কুল কমিটি

স্থানীয় প্রশাসনের সদস্য

স্কুলের আশপাশের সব এলাকায়

 


■ সামাজিক-রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানে রীতিনীতি মূল্যবোধ 
সমাধান নির্দেশিকাঃ

ক্রম

কাজের বিবরণ

দায়িত্বশীল সামাজিক রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের নাম

সামাজিক রীতিনীতি ও মূল্যবোধের নাম

01

অন্যকে মত প্রকাশ করতে দেওয়া

রাজনৈতিক সংগঠন

গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ

02

নিজের মত প্রকাশ করা

রাজনৈতিক সংগঠন

মত প্রকাশের স্বাধীনতা

03

সবার মতকে সম্মান করা

জাতীয় সংসদ

পরমতসহিষ্ণুতা

04

অধিকাংশের মতের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ

জাতীয় সংসদ

গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ

05

জনবিরোধী সিদ্ধান্ত না নেওয়া

জাতীয় সংসদ

জনমতের প্রতি শ্রদ্ধা

06

বিরোধী দলের কথা শোনা

রাজনৈতিক সংগঠন

পরমতসহিষ্ণুতা


■ রামমোহন রায়ের জীবনী পড়া শেষ হলে ওরা দলগতভাবে নিচের ছক ব্যবহার করে সামাজিক রীতিনীতি কীভাবে পরিবর্তন হলো তার প্রক্রিয়াটি নিজের ভাষায় লিখে উপস্থাপন করল।

সমাধান নির্দেশিকাঃ

কীভাবে সামাজিক রীতিনীতি পরিবর্তিত হয়?

সাধারণত সময়ের পরিবর্তনে এবং সামাজিক কাঠামো পরিবর্তিত হলে সামাজিক রীতিনীতি পরিবর্তিত হয়। তবে সমাজের প্রচলিত | রীতিনীতি মানুষ অলঙ্ঘনীয় বলে আঁকড়ে পড়ে থাকে। সেটা অন্যের জন্য ক্ষতির কারণ জেনেও এটাকেই মানুষ মেনে চলে। এরূপ সমাজের জন্য এবং মানুষের জন্য ক্ষতিকর রীতিনীতি পরিবর্তনে প্রয়োজন পড়ে সমাজের মানুষের একাত্মতা ও সামাজিক আন্দোলন। প্রয়োজন হয় শিক্ষিত যুব সমাজের যারা সংস্কারপন্থী। সামাজিক আন্দোলন যদি ফলপ্রসূ হয় তবেই সামাজিক রীতিনীতি পরিবর্তিত হয়। আর এসব রীতিনীতি যেনো কোনো মানুষ আর পালন না করতে পারে তার জন্য প্রয়োজন রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি। অর্থাৎ সামাজিক রীতিনীতি পরিবর্তনের জন্য জনমত এবং আইনের প্রয়োগ প্রয়োজন হয়। তবে সমাজের জন্য ভালো রীতিনীতিগুলো সমাজের মানুষরাই নিজেদের আরো ভালোর জন্য পরিবর্তন করে থাকে। এরূপ রীতিনীতিকে তারা সমাজ থেকে নিশ্চিহ্ন করে না।

■ অনুসন্ধানের ধাপ অনুসরণ করে আমরাও ও ওদের মতো নিজেদের অনুসন্ধানী প্রশ্ন তৈরি করে এ  বিষয়ে অনুসন্ধান কাজের মাধ্যমে প্রতিবেদন তৈরি করে উপস্থাপন করতে পারি।

সমাধান নির্দেশিকা :

অনুসন্ধানের বিষয়বস্তু

রাষ্ট্র, সরকার, আইনের সাথে রীতিনীতি ও মূল্যবোধের পারস্পরিক সম্পর্ক।

অনুসন্ধানের জন্য প্রশ্ন :

১. রাষ্ট্র, সরকার, আইন কীভাবে রীতিনীতি ও মূল্যবোধকে প্রভাবিত করে?

২. রীতিনীতি ও মূল্যবোধ কীভাবে রাষ্ট্র, সরকার, আইনকে প্রভাতি করে?

তথ্যের উৎস নির্বাচন :

বই, পত্রপত্রিকা, ইন্টারনেট ও সাক্ষাৎকার।

তথ্য সংগ্রহের পদ্ধতি :

আমি বই পত্রপত্রিকা ও ইন্টারনেট থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য জোগাড় করেছি। এরপর আমি আমার শিক্ষক এবং বাবার সহযোগিতা নিয়ে কয়েকজন বিশিষ্ট রাজনৈতিক ও সামাজিক স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানের ব্যক্তিদের সাক্ষাৎকার নিয়েছি।

তথ্য বিন্যাস :

আমার সংগ্রহকৃত তথ্যগুলো বিচারবিশ্লেষণ করেছি। এক্ষেত্রে একইরকম তথ্যগুলো হতে যেগুলো বেশি যুক্তিপূর্ণ মনে হয়েছে, সেগুলো লিপিবদ্ধ করেছি। বাকি অন্যান্য তথ্যগুলোও এর সাথে যুক্ত করে আমি আমার সিদ্ধান্তে পৌঁছেছি।

ফলাফল বা সিদ্ধান্ত :

রীতিনীতি ও মূল্যবোধ হলো সমাজের মানুষের আচার-আচরণের প্রভাবক। এর মধ্য দিয়ে সমাজের মানুষের এবং সমাজব্যবস্থা দীর্ঘদিন ধরে নিয়ন্ত্রিত ও প্রচলিত হয়ে আসছে। তাই অনেক সময় রাষ্ট্র এবং এর সরকার ও আইন এসব রীতিনীতি ও মূল্যবোধের উপর শ্রদ্ধা রেখে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করে। সমাজের মূল্যবোধ বিরোধী কোনো আইন প্রণীত হয় না, কিংবা সরকারও কোনো নীতি ও মূল্যবোধ বিরোধী কাজ করে না। এর ফলশ্রুতিতে মূল্যবোধ ও রীতিনীতির আলোকে রাষ্ট্র পরিচালিত হয়। কিন্তু এই রীতিনীতি বা মূল্যবোধ যদি রাষ্ট্রের, সমাজের বা সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ক্ষতির কারণ হয় তাহলে রাষ্ট্রের সরকার এগুলোকে প্রভাবিত করে। এমনকি এগুলো বন্ধের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করে। এ থেকে বোঝা যায়, রীতিনীতি, মূল্যবোধ এবং রাষ্ট্র, সরকার ও আইন একে অপরকে প্রভাবিত করে।











Post a Comment

0Comments

Post a Comment (0)

#buttons=(Ok, Go it!) #days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. Learn More
Ok, Go it!