আমার এলাকার প্রাকৃতিক উপাদান আমার এলাকার সামাজিক উপাদান
দলগত কাজ ১
আমার এলাকার প্রাকৃতিক উপাদান |
আমার এলাকার সামাজিক উপাদান |
মাটি |
বাড়ি |
পানি |
দোকান |
বাতাস |
মসজিদ |
আলো |
মন্দির |
গাছপালা |
বিদ্যালয় |
জলাশয় |
মাদ্রাসা |
নদী |
রাস্তা |
জলাশয় |
মাদ্রাসা |
পশু |
খেলার মাঠ |
অনুশীলনী কাজ ১
আমরা জব্বার হোসেন ও অন্বেষা সাংমার জীবনের গল্প পর্যালোচনা করলে দেখতে পাই সমুদ্র তীরবর্তী জেলে সম্প্রদায় ও গারো নৃগোষ্ঠীদের জীবনযাত্রা গড়ে উঠেছে ভিন্ন ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপটে। এই দুই সম্প্রদায়ের ইতিহাস, ভাষা, পোশাক, খাবার, উৎসব ইত্যাদিতে রয়েছে ভিন্নতা। এখন তাহলে আমরা উপরের দুটি গল্প এবং বই, পত্রিকা ইত্যাদি উৎস থেকে তথ্য নিয়ে নিচের ছকটি পূরণ করি।
প্রেক্ষাপট |
সমুদ্র তীরবর্তী জেলে সম্প্রদায় |
গারো নৃগোষ্ঠী |
ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটী |
আমরা জব্বার হোসেনের জীবনের গল্প পর্যালোচনা করলে দেখতে পাই, সমুদ্র তীরবর্তী অঞ্চল হওয়ার কারণে এখানে খুব তেমন একটা লোকালয় সাধারণত গড়ে ওঠে না। যারা মূলত সমুদ্রকে কেন্দ্র করেই জীবিকা নির্বাহের মাধ্যমে জীবনযাপন করে থাকে, শুধুমাত্র তারাই এই উপকূলীয় স্থানে বসবাস করে। এই জায়গার প্রতি তাদের এক ধরনের টানও জন্মে যায়। এর ফলে তারা এই জায়গা ছেড়ে যেতে পারেন না আর এভাবেই ঐতিহাসিকভাবেই এখানকার পরিবেশে তারা স্থায়ী হয়ে যান।তা |
গারো সম্প্রদায়ের মানুষজন সাধারণত পাহাড় বা সুউচ্চ টিলায় বসবাস করে যার - কারণে তাদের এক পাহাড় থেকে অন্য পাহাড়ে খাবার পানি বয়ে নিয়ে যেতে হয়, কাজের জন্য দূরে যেতে হয়, স্কুলের জন্য অনেক দূরের পথ পাড়ি দিতে হয় ইত্যাদি। পাহাড়ে বসবাস করায় অন্যদের মতো গারোরা সরল জীবনযাপন করতে পারে না। পূর্বে গারো জনগোষ্ঠীর লোকেরা নদীর তীরে লম্বা এক ধরনের বাড়ি তৈরি করতেন, যা নকমান্দি নামে পরিচিত। বর্তমানে তাদের অনুসরণকৃত এই জীবনধারণ পদ্ধতিই তাদের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট তৈরি করে দিয়েছে।তা |
সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপট |
সমুদ্রের তীরবর্তী জেলে সম্প্রদায়ের জীবনযাত্রার মান তেমন একটা উন্নত নয়। সমুদ্রের তীরে বসবাস করায় তারা প্রায় বিভিন্ন ধরনের দুর্যোগের সম্মুখীন হয়। এতে তাদের অনেক ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়। জীবনযাত্রার মান অনুন্নত হওয়ার কারণে তারা খুব বেশি একটা শিক্ষা অর্জন করতে পারে না। তাছাড়া তাদের ভাষা এবং পোশাক পরিচ্ছদে শহরের মানুষদের তুলনায় বেশ ভালোই ভিন্নতা রয়েছে। মূল কথা হচ্ছে, অনন্নত জীবনব্যবস্থা তাদের সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপট তৈরিতে বেশ প্রভাব বিস্তার করে। |
গারোদের নিত্যদিনের সামাজিক কর্মকাণ্ডে অনেক বৈচিত্র্য লক্ষ্য করা যায়। তাদের ভাষা, পোশাক পরিচ্ছদ, খাদ্য, ধর্ম ও বিশ্বাস, উৎসব, নাচ-গান, অতিথিআপ্যায়ন, বিবাহ এসব ক্ষেত্রে বেশ বৈচিত্র্যপূর্ণ হয়ে থাকে। গারো সম্প্রদায়ের রীতি অনুসারে ভিন্ন গোত্রের ছেলেকে বিয়ে করতে হয়। গারোদের কাছ চন্দ্র, সূর্য, বৃষ্টি, নদী, ফসল ইত্যাদি দেবতুল্য। আর এগুলোই এখানে তাদের সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপট তৈরির দিকটিকে নির্দেশ করেে |
অনুশীলনী কাজ ২: জেলে সম্প্রদায় ও গারো নৃগোষ্ঠীর নিজ নিজ ইতিহাস ও সংস্কৃতিতে সেই অঞ্চলের প্রাকৃতিক ও সামাজিক উপাদান কীভাবে প্রভাবিত করে, সে বিষয়টি শনাক্ত করে নিচের দুটি ছক পূরণ করি।
জেলে সম্প্রদায় |
ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট |
সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপট |
প্রাকৃতিক উপাদান |
জেলে সম্প্রদায়ের বেশিরভাগ অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডই সমুদ্র নির্ভর। সমুদ্র তীরবর্তী অঞ্চল হওয়ায় এখানে তেমন একটা লোকালয় করে উঠতে দেখা যায় না। মূলত সমুদ্রকে কেন্দ্র করেই জীবিকা নির্বাহ করতে হয় বলে এখানে খুব কম সংখ্যক মানুষই বসবাস করে। জেলে সম্প্রদায়ের মানুষেরা এ জায়গা ছেড়ে যেতে চান না যার কারণে তারা ঐতিহাসিকভাবেই এখানকার পরিবেশে স্থায়ী হয়ে যান। তবে এখন ধীরে ধীরে জীবন যাত্রা ও ধর্মীয় উৎসব আনুষ্ঠানে জেলে সম্প্রদায়ের প্রকৃতি নির্ভরতা কমেছে। |
জেলে সম্প্রদায়ের সমুদ্রকেন্দ্রিক বেশ কিছু রীতি নীতি প্রচলিত আছে। সমুদ্রে মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন উৎসব অনুষ্ঠান ও পূজা-পার্বণ উদযাপন করা হয়। সমুদ্র তীরবর্তী হওয়ায় তাদেরকে বেশিরভাগ সময় প্রাকৃতিক দুর্যোগের সাথে মোকাবিলা করে চলতে হয় যার কারনে তারা নানা ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হয় এবং বিভিন্নভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আর এভাবেই তাদের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড চলতে থাকে। |
সামাজিক উপাদান |
জেলে সম্প্রদায়ের জীবন যাপনের ক্ষেত্রে এখন ধীরে ধীরে রাস্তাঘাট ও যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি হচ্ছে। উপকূলীয় অঞ্চলে বসবাস করায় এখানে শিক্ষার পর্যাপ্ তসুযোগ-সুবিধা থাকে না যার কার ণে তারা শিক্ষালাভের অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছে। আর এতে করে তারা ঐতিহাসিকভাবেই প্রজন্মের পর প্রজন্ম শিক্ষা সুবিধা থেকে বঞ্চিত থেকে যাচ্ছে। তবে ধীরে ধীরে তাদের ঘরবাড়ী উন্নত হচ্ছে, পাশাপাশি শিক্ষিত ও চাকুরীজীবিদের সংখ্যাও বাড়ছে। |
সামুদ্রিক পরিবেশকে কেন্দ্র করেই যেহেতু তাদের জীবনযাত্রা চলতে থাকে, তাই তাদের পোশাক পরিচ্ছদ, ঘরবাড়ি, ভাষা, রীতিনীতি ইত্যাদি এই পরিবেশের সাথে আবর্তিত হয়। জেলে সম্প্রদায়ের উৎসব, গান ইত্যাদি সাধারণ জনগোষ্ঠীর থেকে ভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। জেলে সম্প্রদায়ের লোকেরা বাংলা ভাষায় কথা বললেও বাংলা ভাষাভাষী অন্যদের থেকে তাদের কথা বলার ভঙ্গি আলাদা। |
গারো নৃগোষ্ঠী |
ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট |
সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপট |
প্রাকৃতিক উপাদান |
বর্তমানে বাংলাদেশের বেশির ভাগ গারোরা সমতল ভূমির বাসিন্দা। গারোরা প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে পাহাড়ে বসবাস করে আসছে যার কারণে তাদেরি জীবনযাত্রা পাহাড়কে কেন্দ্র করেই গড়ে ওঠেছে।
|
গারোদের নিজস্ব সংস্কৃতি রয়েছে। তারা মূলত কৃষিকাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে। তাদের চাষাবাদ এবং উৎপাদন পদ্ধতিতে পরিবর্তন এসেছে। তারা এখন জুম চাষের পরিবর্তে আধুনিক চাষবাদে অভ্যস্ত হয়েছে। তাছাড়া, পাহাড়ে জীবন যাপন করার কারণে তাদের ঘরবাড়ি, দোকানপাট, বাজার বা অন্যান্য প্রতিষ্ঠানও পাহাড় কেন্দ্রিক হয়ে থাকে। আর তাই এই পাহাড়কে ঘিরেই তাদের সমাজ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেছে। |
সামাজিক উপাদান |
গারোদের জীবন যাপনের ক্ষেত্রে রাস্তাঘাট ও যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি হয়েছে। তাদের বিভিন্ন সামাজিক আচার অনুষ্ঠানে পরিবর্তন এসেছে। গারোদের ভাষা, আচার অনুষ্ঠান, উৎসব বাঙালিদের থেকে কিছুটা আলাদা হওয়ার কারণেই ঐতিহাসিকভাবে তাদের জীবনযাপনের নিজস্বতাকে নির্দেশ করে। |
গারোদের নিজস্ব সামাজিক রীতিনীতি ও আচার অনুষ্ঠান প্রচলিত রয়েছে। গারোদের প্রধান সামাজিক ও কৃষি উৎসব ওয়ানগালা। গারোদের নিজস্ব ভাষা রয়েছে যার নাম হচ্ছে আচিক। গারোদের পারিবারিক ব্যবস্থা মাতৃতান্ত্রিক যা তাদের নিজস্ব সাংস্কৃতিক কাঠামো তৈরিতে সাহায্য করেছে। গারোদের পোষাক পরিচ্ছেদে স্বকীয়তা থাকলেও ধীরে ধীরে এখন পরিবর্তন হচ্ছে। |
দলগত কাজ ২ ছক: অনুসন্ধানী কাজে তথ্য সংগ্রহের আগে করণীয়
প্রশ্ন |
উত্তর |
আমাদের অনুসন্ধানের বিষয়বস্তু কী? |
আমার এলাকার প্রাকৃতিক/সামাজিক উপাদানের পরিবর্তন। |
আমাদের অনুসন্ধানের জন্য প্রশ্নগুলো কী? |
আমার এলাকার প্রাকৃতিক/সামাজিক উপাদান ২০ বছর আগে কেমন ছিল? |
প্রশ্নগুলো অনুসন্ধানের জন্য উপযোগী কি? |
জ্বি, প্রশ্নগুলো অনুসন্ধানের জন্য উপযোগী। |
আমাদের অনুসন্ধানের তথ্যের উৎস কারা? |
তথ্যের উৎস এলাকার স্থানীয় বাসিন্দারা। |
আমাদের অনুসন্ধানের তথ্য সংগ্রহের পদ্ধতি কোনটি? |
সাক্ষাৎকার |
আমাদের অনুসন্ধানের জন্য কত সময় ও বাজেট প্রয়োজন? |
সময় প্রয়োজন ২ সপ্তাহ বাজেট প্রয়োজন: ২০০০ টাকা
|
আমরা তথ্য সংগ্রহের সময় তথ্য দাতার কাছ থেকে অনুমতি নিয়েছি কি? |
জ্বি, তথ্য দাতার কাছ থেকে অনুমতি নিয়েছি। |
দলীয় কাজ ৩ : এবার আমরা আমাদের সংগৃহীত তথ্য থেকে এলাকার সামাজিক উপাদান বা প্রাকৃতিক উপাদান কীভাবে ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপট তৈরি করে, তা আলোচনা করে নিচের ছক পূরণ করি।
|
ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট |
সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপট |
প্রাকৃতিক উপাদান |
আমরা যে এলাকায় অনুসন্ধান চালিয়েছিলাম সেটা মূলত একটা নদীর তীরবর্তী এলাকা যেখানে বেশিরভাগ জনগোষ্ঠীই হচ্ছে জেলা সম্প্রদায়ের অধিভুক্ত। সমুদ্র তীরবর্তী অঞ্চল হওয়ায় এখানে তেমন একটা লোকালয় করে উঠতে দেখা যায় না। মূলত সমুদ্রকে কেন্দ্র করেই তাদের জীবিকা নির্বাহ করতে হয় বলে এখানে খুব কম সংখ্যক মানুষই বসবাস করে। জেলে সম্প্রদায়ের মানুষেরা এ জায়গা ছেডে যেতে চান না যার কারণে তারা ঐতিহাসিকভাবেই এখানকার পরিবেশে স্থায়ী হয়ে যান।
|
এলাকার অন্তর্ভূক্ত জেলে সম্প্রদায়ের সমুদ্রকেন্দ্রিক বেশ কিছু রীতি নীতি প্রচলিত আছে। সমুদ্রে মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন উৎসব অনুষ্ঠান ও পূজা-পার্বণ উদযাপন করা হয়। সমুদ্র তীরবর্তী হওয়ায় তাদেরকে বেশিরভাগ সময় প্রাকৃতিক দুর্যোগের সাথে মোকাবিলা করে চলতে হয় যার কারনে তারা নানা ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হয় এবং বিভিন্নভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আর এভাবেই তাদের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড চলতে থাকে। |
সামাজিক উপাদান |
আমরা যে এলাকায় অনুসন্ধান চালিয়েছিলাম সেটা মূলত একটা নদীর তীরবর্তী এলাকা যেখানে বেশিরভাগ জনগোষ্ঠীই হচ্ছে জেলে সম্প্রদায়ের অধিভুক্ত। জেলে সম্প্রদায়ের জীবন যাপনের ক্ষেত্রে এখন ধীরে ধীরে রাস্তাঘাট ও যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি হচ্ছে। উপকূলীয় অঞ্চলে বসবাস করায় এখানে শিক্ষার পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা থাকে না যার কারণে তারা শিক্ষালাভের অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছে। আর এতে করে তারা ঐতিহাসিকভাবেই প্রজন্মের পর প্রজন্ম শিক্ষা সুবিধা থেকে বঞ্চিত থেকে যাচ্ছে। |
এলাকার অন্তর্ভূক্ত জেলে সম্প্রদায়ের সামুদ্রিক পরিবেশকে কেন্দ্র করেই জীবনযাত্রা চলতে থাকে, তাই তাদের পোশাক পরিচ্ছদ, ঘরবাড়ি, ভাষা, রীতিনীতি ইত্যাদি এই পরিবেশের সাথে আবর্তিত হয়। জেলে সম্প্রদায়ের উৎসব, গান ইত্যাদি সাধারণ জনগোষ্ঠীর থেকে ভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। জেলে সম্প্রদায়ের লোকেরা বাংলা ভাষায় কথা বললেও বাংলা ভাষাভাষী অন্যদের থেকে তাদের কথা বলার ভঙ্গি আলাদা। |
প্রাকৃতিক ও সামাজিক উপাদান সংরক্ষণে করণীয়:
১. আমাদের বাঁচার জন্য অক্সিজেন প্রয়োজন। আর এই নগরায়নের শতাব্দীতে গাছের সংখ্যা দিন দিন কমেই যাচ্ছে। আর তাই প্রকৃতিকে বাঁচাতে, যত্ন নিতে বেশি করে গাছলাগাতে হবে এবং গাছের যত্ন নিতে হবে।
২. বিদ্যুৎ, পানি ও গ্যাসের অপচয় বন্ধ করতে হবে।
৩. একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিকের পাত্র, পলিথিনের ব্যাগ, প্লাস্টিক বর্জ্য মাটির সাথে মিশে যায় না। বছরের পর বছর এগুলো মাটির উপরে, পানির মধ্যে থেকে মাটি-পানি-বাতাস দূষিত করছে। আর তাই আমাদের প্লাস্টিক ব্যবহার সীমিত করাতে করে
৪. বন্যপ্রাণী শিকারের প্রবণতা দূর করা দরকার। এজন্য সবাইকে সচেতন হতে হবে। পাশাপাশি সরকারি বেসরকারি উদ্যোগে বন সৃজনের কার্যক্রম হাতে নেয়া যেতে পারে। বন থাকলেই কেবল বন্যপ্রাণীদের আশ্রয় মিলবে।
৫. বিভিন্ন জীবজন্তু, উদ্ভিদ এবং অন্যান্য প্রাণীগুলোর সংরক্ষণ ও উন্নত করার জন্য আবদ্ধ হতে হবে। আর তাই বায়োডাইভার্সিটি সংরক্ষণ করা গুরুত্বপূর্ণ।
৬. নিজের বাড়ির আশেপাশের জায়গা, রাস্তাঘাট যতটা সম্ভব পরিস্কার রাখার চেষ্টা করতে হবে। রাস্তাঘাট সঠিক নিয়ম মেনে ব্যবহার করতে হবে।
৭. পরিবেশ দূষণ সমস্যা নিয়ে আজ সব দেশই চিন্তিত। আর তাই পরিবেশকে দূষনমুক্ত রাখতে হলে আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন।
৮. মানুষের শরীর ও মনের সুস্থতার জন্য নিয়মিত ব্যায়াম ও হাঁটা-চলা করা প্রয়োজন। প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার জন্যও প্রয়োজনীয় ফাঁকা যায়গা থাকা দরকার। তাই খেলার । মাঠ সংরক্ষণ করতে হলে আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন।
|
নিয়মিত সমাধান পেতে আমাদের ফেসবুক পেজটি ফলো দিয়েে পাশে থাকুন
facebook.
এরকম সুবিধা আর কোথাও পাইনি
ReplyDeleteধন্যবাদ
DeleteChalie jao
ReplyDeleteসাথে থাকবেন ইনশাল্লাহ আরো নতুন কিছু করার চেষ্টা করব
Delete18 page upload koro
ReplyDeleteঅপেক্ষা করেন দেওয়া হবে
Deletefast post
ReplyDelete16 PAGE
ReplyDelete16 PAGE
ReplyDeletekhadimu5912345@gmail.com
ReplyDelete18 PAGE
ReplyDeletePage 14 ki pabo na?
ReplyDelete