• ধাপ ৩ (তৃতীয় কর্মদিবস: ১২০ মিনিট)

কাজ ২: প্রাণী সংরক্ষণে মানুষের করণীয় আলোচনা ও উপস্থাপনা
ধাপ-৫: শিক্ষার্থীরা এলাকার ভৌগলিক উপাদানের পরিবর্তন নির্ণয় করার পর প্রাণী (পশু-পাখি) সংরক্ষণের জন্য মানুষের করণীয় কয়েকটি বিষয় দলে আলোচনা করে নির্ধারণ করবে।
সমাধান:
এলাকার ভৌগোলিক পরিবর্তন
অনুসন্ধানের মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্য থেকে জেনেছি যে, এলাকার ভৌগোলিক উপাদান সমূহের ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে। আমাদের পাশের তিতাস নদীটি পূর্বে ছিল খরস্রোতা কিন্তু মানুষের বিভিন্ন নেতিবাচক কর্মকান্ডের ফলে নদী দখল এবং ভরাট হয়ে গিয়েছে। ফলে নদীর খরস্রোতা হারিয়ে ফেলেছে। শহরের বিভিন্ন কলকারখানার বর্জ্য ও ড্রেনের পানি নদীতে মিশে যাওয়ায় নদীর মারাত্মক ক্ষতি হয়েছে। আমাদের এলাকা পূর্বে বন জঙ্গলে পরিপূর্ণ ছিল কিন্তু বর্তমানে বন জঙ্গলের পরিমাণ যথেষ্ট কমে গিয়েছে। এই কারণে বিভিন্ন প্রজাতির পাখি এবং প্রাণী হ্রাস পাচ্ছে। পূর্বে যত পশু ও প্রাণী দেখা যেত বর্তমানে তার দশ শতাংশও দেখা যায় না। গাছ কাটার ফলে প্রকৃতির ভারসাম্য নষ্ট হয়েছে। এই কারণে অকাল বৃষ্টি, অসময়ে বন্যা ইত্যাদির সৃষ্টি হচ্ছে। ফলে সাধারণ মানুষ অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
প্রাণী সংরক্ষণের জন্য মানুষের করণীয় সমূহ:
১। নির্বিচারে গাছ কাটা থেকে বিরত থাকা।
২। প্রাণীদের প্রতি যত্নশীল থাকা।
৩। প্রাণী শিকার ও বিক্রি করা থেকে বিরত থাকা।
৪। নির্বিচারে গাছ কাটা থেকে বিরত থাকা।
৫। প্রাণীদের ক্ষতি হয় এমন কাজ থেকে বিরত থাকবো।
৬। প্রয়োজন ছাড়া গাছ কাটবো না; গাছ কাটলে সেখানে নতুন আরেকটি গাছ লাগিয়ে দিবো।
৭। নদী, পুকুর, খাল, বিলে ময়লা আবর্জনা ফেলবো না। প্লাস্টিক জাতীয় পদার্থ হলে পুড়িয়ে ফেলব।
৮। প্রাণী ও পরিবেশ সম্পর্কিত আইন মেনে চলবো এবং অন্যদের সচেতন করবো।
ধাপ-৬: বিভিন্ন ছবি, পোস্টার ইত্যাদি তৈরি করে প্রাণী সংরক্ষণে মানুষের করণীয় বিষয়গুলো উপস্থাপন করবে।
সমাধান:
প্রিয় শিক্ষার্থীরা আমরা তোমাদের সুবিধার জন্য পোস্টারের মাধ্যমে প্রাণী সংরক্ষণের জন্য মানুষের করণীয় বিষয়গুলো উপস্থাপন করে দেখাব।

Protibedon sostho sreni
ReplyDeletefuck
ReplyDeleteNice keep it
ReplyDeletevi silpo o sagiscritir ottor ta den
ReplyDelete